ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার

ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার

‘ফ্রিল্যান্সিং শিখুন, ঘরে বসে ডলার ইনকাম করুন’, ‘ফ্রিল্যান্সিং শিখুন/ ১৫ দিনে ইনকাম নিশ্চিত কোর্স’, ‘ফ্রিল্যান্সিং শিখুন স্বাবলম্বী হোন’, ‘অনলাইনে কাজ করে প্রতিদিন 200-500 টাকা ইনকামের উপায়’.. নজরকাড়া এই হেডলাইনগুলো বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে বেশি প্রচারিত বিজ্ঞাপন। আধুনিক প্রযুক্তির উৎকর্ষের এই যুগে ফ্রিল্যান্সিং একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ক্যারিয়ার হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে, যার মাধ্যমে এখন লাখো মানুষ স্বাধীনভাবে …

Continue Reading

ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার সহজ উপায়

ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি

আজকাল একটি ওয়েবসাইট বানানোর জন্য আর কস্ট করে কোডিং করা লাগেনা, নিজে নিজেই ঘরে বসে খুব অল্প সময়ের মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেস এর সাহায্যে সুন্দর ও পূর্নাঙ্গ ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেলা যায়। আপনি ব্লগিং করুন অথবা ব্যবসায় ব্র‍্যান্ডিং তার জন্য একটি ওয়েবসাইট আবশ্যক। এই আর্টিকেলে আমরা ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার সহজ উপায় ধাপে ধাপে শিখে নেব। …

Continue Reading

যে ১০ টি ফ্রিল্যান্সিং কাজ নতুনদের জন্য সহজ!

ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজ নতুনদের সহজ

ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজ নতুনদের সহজ যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং বর্তমান বিশ্বে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি পেশা। তাই, “ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজ নতুনদের জন্য সহজ? ফ্রিল্যান্সার হওয়া কি খুব কঠিন? ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার উপায়, এই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা কথা বলব এই আর্টিকেলে। সহজ কথায়, একজন ফ্রিল্যান্সার হলেন মুলত একজন স্বাধীন কর্মী। তিনি নিজেই নিজের বস বলা যায়। জনপ্রিয়তার কারনে ফ্রিল্যান্সিং …

Continue Reading

১০ হাজার টাকায় ২৫টি ব্যবসার আইডিয়া-ধনী হবার উপায়

১০ হাজার টাকায় ২৫টি ব্যবসার আইডিয়া

আজকাল সৎ ভাবে উপার্জনক্ষম মানুষের জীবন চালানো কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে।দুর্নীতির সয়লাবের কারনে নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্রসহ সকল কিছুর দাম আকাশছোঁয়া। তাই গতানুগতিক চাকরির পাশাপাশি ছোটখাটো হালাল ব্যবসার চেষ্টা করা সময়োপযোগী ও দূরদর্শী সিদ্ধান্ত। কিছু ব্যবসা অল্প পুঁজিতেই শুরু করা সম্ভব।এই আর্টিকেলে মাত্র ১০ হাজার টাকায় ২৫টি ব্যবসার আইডিয়া  সম্পর্কে জানতে পারবেন। আমাদের নবী করীম সঃ তাঁর …

Continue Reading

স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম এর ১০ টি মূল উপায় ২০২৪

স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম

বর্তমানে ছাত্র-ছাত্রীদের ইনকামের জনপ্রিয় মাধ্যম অনলাইন। ঘরে বসে শৌখিন কাজ করতে স্টুডেন্টরাও বেশ আগ্রহী। কিন্তু অনেক স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করতে এসে হতাশ। কারণ সঠিক উপায় ও গাইডলাইনের অভাবে তারা সঠিক রাস্তা খুজে পান না । আশা করি, আজকের আর্টিকেলটি পড়লে স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা ও গাইডলাইন পেয়ে যাবেন। স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম পড়াশোনার পাশাপাশি  …

Continue Reading

গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স কোথায় শিখব আর কিভাবে শিখবো??

গ্রাফিক্স ডিজাইন কত প্রকার

ডিজিটাল দুনিয়ায় “গ্রাফিক্স ডিজাইন” অনলাইনে আয় করার একটি দুর্দান্ত মাধ্যম। অনেকেই প্রশ্ন করেন গ্রাফিক্স ডিজাইন কত প্রকার ও কি কি? গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স কোথায় শিখব আর কিভাবে শিখবো?? তাই আজকে এই দক্ষতা শেখার কৌশল ও আয় করার উপায় নিয়ে আমাদের এই আর্টিকেলটি। গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? সহজ কথায় বলতে গেলে গ্রাফিক্স ডিজাইন হচ্ছে সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে কোনো  তথ্যকে …

Continue Reading

ব্লগ তৈরির নিয়ম ও ইনকামের বিভিন্ন উপায়

ব্লগ তৈরির নিয়ম

ব্লগ থেকে কি ধরনের আয় হয়ঃ আমরা বেশিরভাগই যারা চাকরীতে কর্মরত থাকি তারা কিংবা আশেপাশের সকলেই মনে করে থাকে, চাকরী আছে মানেই জীবনটা একেবারে নিরাপদ। কিন্তু সত্যিই কি তাই? চলুন তবে বাস্তবতা থেকে ঘুরে আসি। এইতো কিছুদিন আগের কথা, করোনাতে আমাদের জীবন প্রায় ওষ্ঠাগত হয়ে উঠেছিল। আমাদের বেঁচে থাকাটাই অনিশিচত হয়ে উঠেছিল। তাতে আর চাকরী …

Continue Reading

ড্রপশিপিং বিজনেস

ড্রপশিপিং

বর্তমান সময়ে অনলাইন বিজনেস এর মধ্যে ড্রপ শিপিং সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ব্যবসা৷যেখানে কোনো প্রকার ব্যয় ছাড়াই আপনি লক্ষ টাকার উপরে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন। এখনো বাংলাদেশের মানুষ ড্রপশিপিং বিজনেস সম্পর্কে তেমন কিছু জানে না। ড্রপশিপিং বিজনেস আসলে কি? ড্রপশিপিং বিজনেস হলো পণ্য না কিনে বা পণ্য গুদামে মজুদ না করে অন্য কোনো সরবারাহকারীর মাধ্যমে পণ্য বিক্রি …

Continue Reading

ভিডিও এডিটিং কিভাবে শিখব-How to Learn video Editing

ভিডিও এডিটিং

ভিডিও এডিটিং এর চাহিদা কেমন?

অনেকেই জিজ্ঞেস করে থাকেন ভিডিও এডিটিং কিভাবে শিখব? উত্তর সহজ।প্রযুক্তির এই যুগে আপনার জন্য কোন একটি বিষয় দক্ষ হয়ে ওঠা আগের মতো কঠিন কিছু নয়। আপনি যদি সঠিকভাবে গুগল এবং ইউটিউব সার্চ করে কোন প্র্রশ্নের উত্তর খুজে বের করা শিখে ফেলতে পারেন তাহলে যে কোন স্কিল রপ্ত করা সম্ভব।

আপনি যদি এডোবি প্রিমিয়ার প্রো এর কাজ ভালো শিখতে পারেন এবং দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তবে পার্ট- টাইম কাজ করেও মাসে আনুমানিক ৪০-৫০ হাজার টাকা চাকুরী করেই আয় করতে পারবেন। আর যদি সময়ের সাথে সাথে আপনি দা ভিঞ্চি, আফটার ইফেক্ট সফটওয়্যার এর কাজ টাও শিখে ফেলতে পারেন তাহলে মাসে ৮০ হাজার টাকা বেতনের চাকুরী পেতে সক্ষম হবেন।

আপনি যদি ইউটিউবে বা ফেসবুকে আপলোড করার জন্য ভিডিও এডিটিং শিখতে চান তবে এই আর্টিকেল টি আপনার জন্য।এছাড়া বিভিন্ন ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এবং বেশ কিছু ইউটিউব চ্যানেল এর লিঙ্ক দেয়া হল যা আপনাকে ভিডিও এডিট শিখতে সাহায্য করবে।আপনি ভিডিও এডিটিং করে ইউটিউব বা ফেসবুকের মাধ্যমে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে ধৈর্য ধরে ভিডিও এডিটিং শিখতে হবে।

আপনি চাইলে ফ্রীল্যান্সিং করেও (FiverrUpworkFreelancer, Seoclerk) টাকা ইনকাম করতে পারবেন।বিভিন্ন ডিজিটাল এজেন্সি বা আইটি কোম্পানি তে ভিডিও এডিটর হিসেবে চাকুরী অথবা ব্যবসা ও করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে দক্ষভাবে ভিডিও এডিটিং শিখতে হবে।সাম্প্রতিক সময়ে ভিডিও কনটেন্টের চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। আর কোন আকর্ষণীয় ভিডিও কনটেন্টই ভিডিও এডিটিং ছাড়া সম্ভব না।

আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে চান তবে লিঙ্কে ক্লিক করুন।ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার সহজ উপায় ধাপে ধাপে শিখে টাকা ইনকাম করতে চাইলে লিঙ্কে ক্লিক করুন।

ভিডিও এডিটিং

ভিডিও এডিটিং কিভাবে শিখব?

ভিডিও এডিটিং শেখা এখন শুধু সময়ের ব্যাপার মাত্র।আপনি নীচের কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে পারলেই হতে পারবেন একজন সফল ভিডিও এডিটর।

ভিডিও এডিটিং এর মূল বিষয়গুলি বুঝুন:

প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে ভিডিও এডিটিং কী এবং এর উদ্দেশ্য ৷ তাই এর  বেসিক টার্মসগুলোর সাথে পরিচিত হোন। যেমনঃ এডোবি প্রিমিয়ার প্রো এর যে টুলস গুলো আছে সেগুলোকে কিভাবে ব্যবহার করতে হয় জানুন।তারপর একটি ভিডিও ফাইল কিভাবে ইমপোর্ট করতে হয়, এক্সপোর্ট করতে হয় এবং বিভিন্ন টার্মস গুলো শিখতে শুরু করুন যেমনঃFPS,NTSC,PAL,Monetage, Layer,Masking,Clip speed ইত্যাদি।

  • আসলে, ইউটিউব চ্যানেল ভিডিও এডিটিং শেখার এক দুর্দান্ত জায়গা। যেখান থেকে আপনি বেশ কিছু চ্যানেল ফলো করে Basic থেকে Advance লেভেল পর্যন্ত খুব সহজেই ভিডিও এডিটিং শিখতে পারেন। আমরা বেশ কিছু ইউটিউব চ্যানেল লিঙ্ক এই আর্টিকেলের নিচের অংশে দিয়ে দিয়েছি যাতে  আপনি অনায়াসে ফ্রি তে বেসিক এডিটিং শিখতে ফেলতে পারেন।

আপনার পছন্দের ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার বাছাই করুন:

  • আপনি যদি বেসিক নন কমার্শিয়াল এডিটিং এর জন্য Filmora বা Capcut বা অনেকে Camtasia ব্যবহার করতে পারেন। যদিও  Capcut বেশি ইউজার ফ্রেন্ডলি।
  • কমার্শিয়াল এবং নন-কমার্শিয়াল দুই ধরনের এডিটিং এর জন্য Adobe Premiere Proসেরা একটি অপশন কারন আপনি শিখতে গিয়ে যেখানেই আটকে যান না কেন এর রিসোর্স এবং ভিডিও আকারে সমাধান সহজেই ইউটিউব এ পেয়ে যাবেন।
  • একি ভাবে আপনি DaVinci Resolve দিয়েও এডিটিং করতে পারবেন এবং কালার গ্রেড এর সুবিধা এই সফটওয়্যার এ বেশি কিন্তু এর প্রিসেট এবং ভিডিও টিউটোরিয়াল আকারে সমাধান অনেক সময় খুজে পাওয়া যায় না।
  • আমাদের মতে, আপনি যদি Adobe Premiere Pro টা শিখে নিতে পারেন ভালো ভাবে তাহলে এর পর Adobe After Effects এবং পরে DaVinci Resolve শিখতে পারলে দারুন হবে।
  • ভিডিও এডিটিং এর জন্য জনপ্রিয় কিছু সফটওয়্যারএর নাম দেওয়া হল যার মধ্য থেকে আপনি আপনার পছন্দের সফটওয়্যার টি বেছে নিন –

আপনি দুই ভাবে ভিডিও এডিটিং শিখতে পারেন। যদি আপনার কম্পিউটার থাকে তবে কম্পিউটারের মাধ্যমে আপনি ভিডিও এডিটিং শিখতে পারবেন অথবা আপনার হাতের স্মার্টফোন টি দিয়েও আপনি চাইলে ভালো ভিডিও এডিটিং শিখতে পারবেন।কম্পিউটারে শিখতে চাইলে আপনাকে জানতে হবে ভিডিও এডিট করার সফটওয়্যার কোনগুলো তা সম্পর্কে।

আর যদি আপনি আপনার মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিটিং  শিখতে চান তবে আপনার প্রয়োজন একটি ভালো স্মার্টফোন এবং আপনাকে জানতে হবে ভিডিও এডিট করার কিছু অ্যাপস  সম্পর্কে।

মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিট করার কিছু অ্যাপস

এখন সময় বদলে গেছে। কম্পিউটারের পরিবর্তে মানুষ চাইলে স্মার্টফোন দিয়েও ভিডিও এডিটিং করতে পারে।আপনার হাতের স্মার্ট ফোনটির মধ্যে অনেক জনপ্রিয় সফটওয়্যার দিয়েও একে বারে সহজেই ভিডিও করতে পারেন। নিচে কিছু মোবাইল ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এর নাম দেয়া হলো:

 সফটওয়্যার গুলোর ব্যবহার শিখুন: আপনি একটি নির্দিষ্ট সফটওয়্যার বাছাই করুন। এই সফ্টওয়্যারগুলির বেশিরভাগেরই তাদের ওয়েবসাইটে অফিসিয়াল টিউটোরিয়াল রয়েছে। এর সঠিক ব্যবহার জানতে টিউটোরিয়ালের সাহায্য নিন।

সাধারণ ভিডিও ক্লিপগুলি এডিটিংকরে অনুশীলন করুন এবং ধীরে ধীরে আপনার দক্ষতার উন্নতির সাথে সাথে আরও জটিল প্রোজেক্ট গ্রহণ করুন।

দেখবেন অতি শীঘ্রই আপনি  ভিডিও এডিটর হয়ে উঠছেন। আর এই উদ্দীপনাই ভবিষ্যতে আপনাকে একজন দক্ষ ভিডিও এডিটর হিসেবে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

  • এডিটিং এর কৌশল শিখুন: সফটওয়্যার ব্যবহার করার সময়, মুল ভিডিও এডিট করার কৌশলগুলি শিখতে শুরু করুন যেমন:
ট্রিম এবং কাট: ক্লিপগুলির অংশগুলি নির্বাচন এবং সরানোর মূল বিষয়গুলি৷
ট্রানজিশন: কীভাবে নির্বিঘ্নে এক ক্লিপ বা দৃশ্য থেকে অন্য দৃশ্যে যাওয়া যায়।
কালার গ্রেডিং: স্টাইলিস্টিক এফেক্টের জন্য আপনার ভিডিওতে কালার সামঞ্জস্য করা।
টেক্সট এবং টাইটেল যোগ করা: আপনার ভিডিওতে টেক্সট এবং টাইটেল  কীভাবে অন্তর্ভুক্ত       করবেন।
অডিও সম্পাদনা: অডিও ইফেক্টস যোগ করা।
ইফেক্ট এবং ফিল্টার: আপনার ভিডিও উন্নত করতে বিশেষ ভিজ্যুয়াল এফেক্ট যোগ করা ।
  • অভ্যাস এবং অনুশীলন: ভিডিও এডিটিং সহ যেকোনো নতুন দক্ষতা শেখার চাবিকাঠি হল ধারাবাহিক অনুশীলন। ছোট প্রকল্প দিয়ে শুরু করুন, যেমন আপনার নিজের ধারনকৃত একটি ছোট ভিডিও থেকেই ভিডিও এডিটিং শুরু করতে পারেন। ধীরে ধীরে আরও চর্চা বাড়িয়ে দিন এবং আরও জটিল প্রোজেক্ট হাতে নিন।
  • অনলাইন কমিউনিটিগুলিতে যোগ দিন: ভিডিও এডিটরদের অসংখ্য অনলাইন কমিউনিটি রয়েছে যারা বিভিন্ন ধরনের টিপস, কৌশল এবং তাদের পরামর্শ ও মতামত প্রকাশ করে থাকে যা আপনাকে দক্ষ করতে সাহায্য করবে। Reddit (যেমন, r/VideoEditing), ফিল্মমেকিং ফোরাম এবং সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইটগুলি খুব সহায়ক হতে পারে।
  • www.facebook.com
  • www.facebook.com
  • পেশাদারদের কাছ থেকে শিখুন: Coursera, রবি 10min School, Lead Academy, Instructory থেকে অল্প বাজেটে (সার্টিফিকেটসহ) এমনকি YouTube-এর মতো ওয়েবসাইটে বিনামূল্যে ভিডিও এডিটিং কোর্স পাওয়া যায়। যেখানে পেশাদাররা তাদের পরামর্শ ও সঠিক দিক নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। এগুলি আপনাকে আরও কাঠামোগত শেখার অভিজ্ঞতা এবং উন্নত কৌশলগুলির সম্পর্কে সঠিক গাইডলাইন দিতে পারে।
  • একটি পোর্টফোলিও তৈরি করুন: আপনি আরও ভিডিও তৈরি করার সাথে সাথে আপনার কাজের প্রদর্শনের জন্য একটি পোর্টফোলিও তৈরি করুন৷ আপনি যদি পেশাদারভাবে ভিডিও এডিটিং করতে চান তবে এটি কার্যকর হতে পারে।

মনে রাখবেন, ভিডিও এডিটিং শেখা হল, একটি যাত্রা। এটি একটি সৃজনশীল দক্ষতা যেখানে শেখার এবং পরীক্ষা করার জন্য সবসময় নতুন কিছু থাকে।এছাড়া আপনার যদি অনলাইন ইনকামের সহজ উপায় জানতে চান তবে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

ভিডিও এডিটিং কোর্স 

আপনি যদি ভিডিও এডিটিং করে আয় করতে চান তবে আপনার উচিত ভিডিও এডিটিং কোর্স কেনা।কিন্তু যদি ফ্রীতে কোর্স করতে চান তাহলে  ইউটিউবে আপনি প্রচুর ভিডিও এডিটিং টিউটোরিয়াল পেয়ে যাবেন। সেখান থেকে যেকোনো একটি সফটওয়্যার বা মোবাইল এপসের ভিডিও এডিটিং কোর্স বিনামূল্যে করতে পারবেন। এর জন্য প্রয়োজন হবে আপনার মেধা, ধৈর্য, ভালো একটি স্মার্টফোন বা কম্পিউটার, ভালো মানের ইন্টারনেট সংযোগ। না জেনে না বুঝে অবশ্যই সস্তা মানের কোন কোর্স কেনার পূর্বে যাচাই বাছাই করে নিবেন। ইউটিউবে এ অসংখ্য রিসোর্স আছে সেগুলো ব্যবহার করার চেষ্টা করেন।

এছাড়াও বর্তমানে আমাদের দেশে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনেক প্রতিষ্ঠান ১ মাস,৩ মাস বা ৬ মাসের কোর্স করানো হয়, যেখান থেকে ভিডিও এডিটিং শিখে আপনি ভিডিও এডিট করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।আরও পড়ুন ড্রপশিপিং নিয়ে।

ভিডিও এডিটিং শিখতে কত দিন লাগে?

আপনি যদি ভিডিও এডিটিং শিখতে চান তবে মনযোগ দিয়ে শিখলে আপনি ১ সপ্তাহে প্রারম্ভিক কোর্স সম্পন্ন করতে পারবেন। তবে ভালোভাবে শিখতে কার কত মাস সময় লাগবে তা বলা মুশকিল।এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনি কত বেশি চর্চা, সময়, সঠিক নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করছেন তার উপরে।

আর আপনি যদি প্রফেশনাল ভাবে ভিডিও এডিটিং শিখতে চান তবে আপনাকে দীর্ঘদিন ধরে শিখতে হবে।সাধারণত ৩ বা ৬ মাসের কোর্স করে আপনি হয়ে যেতে পারেন একজন প্রফেশনাল ভিডিও এডিটর।কিন্তু বাস্তবতা হল এই পেশা একটি সৃজনশীল এবং সময় সাপেক্ষ পেশা।

অনলাইনে ভিডিও এডিট করে কিভাবে?

অনলাইনে ভিডিও এডিটিং করতে চাইলে কিছু ওয়েবসাইট আছে আপনি সেখান থেকে ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। Invideo, pictory.ai, vimeo.com, synthesys.io এমন আরো অসংখ্য Ai Tools ব্যবহার করে আপনি নিমিষেই ভিডিও এডিট করতে পারবেন।এক্ষেত্রে অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হয়, সফটওয়ারটিতে অধিকাংশ ভিডিও এডিট করতে।

এমন আরো অসংখ্য Ai Tools ব্যবহার করে আপনি নিমিষেই ভিডিও এডিট করতে পারবেন।এক্ষেত্রে অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হয়, সফটওয়ারটিতে অধিকাংশ ভিডিও এডিট করতে।

ভিডিও এডিটিং শেখার (টিউটোরিয়ালসহ) বেশ কিছু ইউটিউব চ্যানেল লিঙ্কঃ

ফিলমোরা

এডোবি ক্রিয়েটিভ ক্লাউড

প্রিমিয়ার গার্ল

প্রাইমালভিডিও

জাস্টদিসগুড

টিচার্সটেঁক

টেঁক স্মিথ

কেভিন 

এসেটিনো কানেকশন্স

ভিডিও রিভিলড

পিটার ম্যাকিনন ২৪ 

রিপাল গাই

এখানে বেশ কিছু বাংলা চ্যানেলের লিঙ্ক দেয়া হল।

বাংলা চ্যানেল:

ঝুম্মান খান

যায়েদ হাসনাইন

এছাড়াও ভালো ভিডিও এডিটর দের জন্যও রয়েছে প্রচুর চাকরির সুযোগ। এখন স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের সকল প্রকার প্রতিষ্ঠানে ভিডিও করে বিজ্ঞাপন, প্রচার বা অন্যান্য অনেক কাজ করে থাকে তাই আপনি যদি  ভিডিও এডিটিং করতে পারেন সব জায়গায় আপনার কাজ করার সুযোগ রয়েছে।আপনি যদি অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে আর জানতে চান তবে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন।

Continue Reading

এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা কি

এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি
এফিলিয়েট মার্কেটিং কি

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? এফিলিয়েট মার্কেটিং হলো এমন একটি বিজ্ঞাপন প্রক্রিয়া যেখানে সাধারণত বিভিন্ন পরিচিত মুখ ফেসবুক, ইউটিউব, ব্লগ ইত্যাদি বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যমে এফিলিয়েট লিংকের সাহায্যে গ্রাহকদের কোনো নির্দিষ্ট পণ্য বা সেবা কিনতে উৎসাহিত করেন এবং তার বিনিময়ে অর্থ উপার্জন করেন।আজকের এই আর্টিকেলে আমরা  এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো তা নিয়ে কথা বলব।

এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাথে মার্কেটিং এর অন্যান্য ধরনকে গুলিয়ে ফেলার তেমন সুযোগ নেই। কারণ এফিলিয়েট মার্কেটিং এর রয়েছে দুইটি মৌলিক বিষয়।

  •  আলাদা বিজ্ঞাপনদাতা
  • এফিলিয়েট লিংক বা প্রমো কোড

এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করব

এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করব

এফিলিয়েট মার্কেটিং কাজ করার ক্ষেত্রে উপরে উল্লিখিত মৌলিক বিষয় দুটিই সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখে। এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে কাজ করে তার পুরো প্রক্রিয়াটি ধাপে ধাপে বর্ণনা করা হলো।

ধাপ ১ঃ প্রতিষ্ঠানের বাইরের কোনো বিজ্ঞাপনদাতা বা প্রচারক ঐ প্রতিষ্ঠানের পণ্য যেকোনো মাধ্যমে প্রচার করবেন। সেই মাধ্যম হতে পারে ব্লগ, আলাদা ওয়েবসাইট, সামাজিক গণ্যমাধ্যম কিংবা পডকাস্ট। এক্ষেত্রে প্রচারককে অবশ্যই প্রতিষ্ঠানের বাইরের কেউ অর্থাৎ তৃতীয় পক্ষ হতে হবে। এই ধরনের এফিলিয়েট মার্কেটিং করার সময় প্রত্যেক মার্কেটারের জন্য আলাদা একটি লিংক থাকে যা গ্রাহকেরা ঐ মার্কেটারের কন্টেন্টে পাবে।

ধাপ ২ঃ প্রচারণায় আগ্রহী হলে গ্রাহকেরা ঐ লিংক ক্লিক করবে। ফলে সে চলে যাবে ঐ নির্দিষ্ট পণ্য বা সেবা বিক্রয় করার সাইটে।

ধাপ ৩ঃ পণ্যটি পছন্দ হলে গ্রাহক সেটি ক্রয় করবে।

ধাপ ৪ঃ পণ্যটি কেনার সাথে সাথে ট্র্যাকিং লিংকটির সাহায্যে গ্রাহকের এই কার্য্রক্রম ট্র্যাক বা রেকর্ড হবে। পণ্য বিক্রয়ের বিস্তারিতে যা যুক্ত হয়ে যাবে।

ধাপ ৫ঃ পণ্যটি কেনার পরে গ্রাহককে ঐ ওয়েবসাইটের হোম পেজে পাঠানো হবে বা অন্যান্য পণ্য দেখানো হবে। আর একই সাথে ঐ প্রচারকের কোটায় একটি বিক্রয় যুক্ত হবে।

ধাপ ৬ঃ গ্রাহকের পণ্য ক্রয়ের বিপরীতে প্রচারক টাকা পাবেন। এক্ষেত্রে যত বেশি গ্রাহক পণ্য বা সেবা কিনবেন প্রচারকের একাউন্টে তত টাকা জমা পড়বে।

উল্লেখ্য যে, অনেক সময় এফিলিয়েট মার্কেটাররা এফিলিয়েট লিংকের বদলে প্রমোশোন কোড বা ডিসকাউন্ট কোডও ব্যবহার করে থাকেন। ক্রয়ের সময় এ ধরনের কোড প্রবেশ করালে কিছুটা মূল্যছাড় বা অন্যান্য সুবিধা পাওয়া যায়। ফলে গ্রাহকেরা হয়তো পণ্য ক্রয়ের সময় সেই প্রমো কোড ব্যবহার করে। এতে করে যেই এফিলিয়েট মার্কেটারের প্রমো কোড ব্যবহার করা হচ্ছে তার নামেও কিছু টাকা জমা হচ্ছে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং বাংলাদেশ

এফিলিয়েট মার্কেটিং বাংলাদেশ

অনলাইনে টাকা আয়ের সবচেয়ে বড় যে উপায়, সেটিই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। ২০২১ সালের হিসাব অনুযায়ী, শুধু অ্যাফিলিয়েট মাকের্টিংয়ের মাধ্যমে মার্কেটাররা আয় করছেন ৪০ হাজার কোটি টাকা। বিশাল এই বাজারের ১ শতাংশও যদি আমরা ধরতে পারি তাহলে প্রতি বছর দেশে আসবে ৪০০ কোটি টাকা। এই জায়গাটিতে পৌঁছনো খুব একটি কঠিন বলে মনে করেরনা বাংলাদেশের ব্লগার ও এফিলিয়েট মার্কেটার নাসির উদ্দিন শামীম।

আবার ব্লগ লিখে অ্যাফিলিয়েট মাকের্টিংয়ের ওয়েবসাইটে গুগল অ্যাডসেন্সসহ বিভিন্ন অ্যাড নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও নিজের সাইট থেকে আয় করা যায়। এখান থেকেই আমাদের তরুণদের কোটি টাকা আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশে এখন অনেক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার, গুগল অ্যাডসেন্স পাবলিশার রয়েছেন যারা ব্লগ লিখে আয় করছেন ৩ থেকে ৫ হাজার ডলার পর্যন্ত। বাংলাদেশি তরুণরাই যে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করছেন তা আমি নিজেও জানতাম না এতদিন।

সম্প্রতি ব্যাংকে আমার চেক জমা দিতে গিয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক অফিসারের মুখেই শুনেছি একজন তরুণের গল্প, যে কিনা প্রতিমাসেই ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার ডলারের গুগল অ্যাডসেন্স চেক জমা দেয়।দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে অন্যরাও এখন বিশাল এই বাজারে প্রবেশ করতে পারেন। আমাদের মধ্যে এখন সচেতনতা দরকার এবং সেইসঙ্গে উদ্যোগ।

এফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট

এফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর অনেক বড় বড় সাইট বা নেটওয়ার্ক রয়েছে যাদের কাছ থেকে সাইনআপ করে আপনি বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন। বিশ্বের বড় কয়েকটি অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক হচ্ছে;

আমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা

এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাথে জড়িত এমন অধিকাংশ লোকই সম্ভবত আমাজন এফিলিয়েট  প্রোগ্রামের নাম শুনেছেন। বিশ্বজুড়ে এফিলিয়েট প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় এই আমাজন এফিলিয়েট প্রোগ্রাম। এটি এতই বড় যে সারা বিশ্বের এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ৪৫% ভাগই হয় এই আমাজনকে ঘিরে।

মূলত আমাজন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অনলাইন মার্কেটপ্লেস । এখানে নেই এমন কোনো পণ্য নেই। আর আপনি এই পণ্য গুলো রিভিউ করে অথবা এ সম্পর্কে নানা তথ্য দিয়ে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে পারেন। তারা যদি আপনার লিংকের মাধ্যমে পণ্যটি কিনে থাকে তাহলে আপনি পাবেন কমিশন। পণ্য ভেদে যা হতে পারে ১ থেকে ২০%। একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে আমেরিকাতে গড়ে প্রতি বছর একজন আমাজন এফিলিয়েট মার্কেটার ৫৫ হাজারের ডলারেরও বেশি আয় করে। সর্বোচ্চ পর্যায়ে যা হতে পারে বছরে ১ লক্ষ ২০ হাজার ডলারের বেশি। আবার সর্বনিম্ন হতে পারে বছরে ১৬ হাজার ডলারের কাছাকাছি।

ড্রপ শিপিং সম্পর্কে জানতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

 এফিলিয়েট মার্কেটিং কেনো করবো

 এফিলিয়েট মার্কেটিং কেনো করবো

ডিজিটাল মার্কেটিং এর শত শাখা-প্রশাখার মধ্যে কেন এফিলিয়েট মার্কেটিংকে গুরুত্ব দেবেন বা আদৌ করবেন কি না সে প্রশ্ন উঠতেই পারে। ঠিক তাই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা গুলোকে কেন্দ্র করে কেন করবেন এফিলিয়েট মার্কেটিং এমন প্রশ্নের জবাব দেওয়া হয়েছে।

প্রাতিষ্ঠানিক দৃষ্টিভঙ্গি

প্রাতিষ্ঠানিক দৃষ্টিভঙ্গি

একজন মার্কেটার কেন এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাথে জড়িত হবে সেই প্রশ্নের উত্তর খুব সহজ, উপার্জন। কিন্তু একটি প্রতিষ্ঠান ঠিক কেন অন্যান্য মার্কেটিং মাধ্যম থাকতে এফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবহার করবে তা জানাটাও কিন্তু জরুরি।

পণ্য বিক্রয়

পণ্য বিক্রয়

পুরো লেখাটা পড়ে নিশ্চয়ই বিষয়টি পরিষ্কার যে প্রতিষ্ঠান গুলো পণ্য বিক্রয়ের জন্যই এফিলিয়েট মার্কেটিং করিয়ে থাকে। মূলত মার্কেটিং ও এডভার্টাইজিং এর বাজেটটা এফিলিয়েট মার্কেটিং এ খরচ করলে বেশ ভাল ফলাফলই পাওয়া যায়।

পরিচিতি বৃদ্ধি

পরিচিতি বৃদ্ধি

পরিচিতি বৃদ্ধি যেকোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যাকে  বলা যায় মার্কেটিং এর একদম সাধারণ ধারণা। আর তাই ওয়েবসাইটে অধিক ট্রাফিক আনাটাও এফিলিয়েট মার্কেটিং এর একটি লক্ষ্য। কারণ এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাহায্যে কম খরচেই অনেক অনেক ভিজিটর আনা যায়। এর ফলে গ্রাহকদের মধ্যে প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি বৃদ্ধি পায়। তার পাশাপাশি এখানে পণ্য বিক্রয়েরও একটি সুযোগ থেকেই যায়।

 গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করা

 গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করা

খুব সুপরিচিত মুখের কাছ থেকে প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক কথা শুনলে অনেক গ্রাহকের মনেই ঐ প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে রাতারাতি একটি বিশ্বাস তৈরি হয়। পরিসংখ্যান বলে, ৯৫ ভাগের উপরে মানুষ অনলাইনে কেনাকাটা করার আগে পণ্যটি সম্পর্কে রিভিউ পড়ে, খোজ খবর নেয়। তখন যদি সাইটটির একটি ভাল গ্রহণযোগ্যতা থাকে তাহলে তা পণ্য বা সেবা বিক্রিতে অনেকটাই সহায়তা করে।

 গ্রাহকের তথ্য সংগ্রহ

 গ্রাহকের তথ্য সংগ্রহ

গ্রাহকের তথ্য বর্তমান ডিজিটাল জগতের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসগুলোর একটা। কারণ গ্রাহক সম্পর্কে যতটা তথ্য জানা যাবে, ততটাই নিশ্চিত হওয়া যাবে তার চাহিদা সম্পর্কে। আর তার চাহিদা মতো পণ্য আনতে পারলেই বাড়বে বিক্রি। মূলত এই প্রক্রিয়াটি একটি গণ প্রক্রিয়া। এতে করে অসংখ্য গ্রাহকের তথ্য একবারে সংগ্রহ করা হয়। এমনকি কোনো গ্রাহক যতক্ষণ একটি ওয়েবসাইটে অবস্থান করবে ততক্ষণই তার সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ হতে থাকবে।

এছাড়াও গ্রাহকের সাথে যোগাযোগ বৃদ্ধির উপায় সৃষ্টিতেও ব্যবহার করা যায় এফিলিয়েট মার্কেটিং। গ্রাহককে ব্যবসার অফার, আপডেট জানানোর জন্য সেরা মাধ্যম হলো ইমেইল মার্কেটিং। আর ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য প্রয়োজনীয় ইমেইল সংগ্রহের একটি প্রকৃষ্ট মাধ্যম হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং। শুধু ইমেইল নয়, ফোন নম্বর, ফেসবুক আইডি থেকে শুরু করে আরো নানা তথ্য যোগাড় করতে এফিলিয়েট মার্কেটিং রাখতে পারে দারুণ ভূমিকা।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কোর্স

এফিলিয়েট মার্কেটিং কোর্স

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শিখতে ইন্টারনেট মার্কেটিং এর অনেক কিছু জানতে হবে এবং প্রচুর পড়াশোনা করা দরকার। ইন্টারনেটে সার্চ করে বিভিন্ন রাইটারের লেখা পড়ে, তাদের পিডিএফ বই পড়ে বা ভিডিও দেখেও আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শিখতে পারেন।

তবে ইন্টারনেট থেকে শিখতে প্রচুর সময় নষ্ট হতে পারে সরাসরি গাইডলাইনের অভাবে। কারন আপনি ভাল রিসোর্স কোথায় আছে জানেন না এবং ইন্টারনেটে সার্চ করে সবকিছু পাওয়া অনেক দূরুহ ব্যাপার। হাতে কলমে শেখার জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রফেশনালি কেউ করছে তার কাছ থেকে বা ভালমানের কোন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটেরও দারস্থ হতে পারেন, যাঁরা দ্রুত আপনাকে একজন সফল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হতে সাহায্য করবে।

আপনারা খুব সহজেই Ahrefs, Shopify, bigcommerce এর মতো ওয়েবসাইট থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বেসিক ধারনা পেয়ে যাবেন।

Continue Reading